পাকিস্তানী এক নারীর ভয়েই কাঁপলো মোদি বাহিনী!

whatsapp sharing button

ভারতের কসাই খ্যাত মোদি এক কাশ্মীর হামলাকে কেন্দ্র করে কথিত প্রতিশোধের নামে হামলা চালায় পাকিস্তানের নিরীহ মুসলমানদের ওপর। সেই অপারেশন সিঁদুর পরিচালনা করতে গিয়ে পাকিস্তানের এক নারীর কাছেই পরাস্ত হয় মোদির বিমান বাহিনী। ভারতীয় বায়ুসেনাদের অত্যাধুনিক সব যুদ্ধবিমান একাই ভূপাতিত করেন পাকিস্তান বিমান বাহিনীর ফাইটার পাইলট আয়শা ফারুক। যার রণকৌশল আর দক্ষতার কাছে নতি শিকার করতে বাধ্য হয় ভারতের বায়ুসেনারা।

একে একে আয়শার হাতেই পরাস্ত হয় ভারতীয় ফ্রান্সের গর্বখ্যাত রাফাল যুদ্ধবিমানসহ রাশিয়ার তৈরী যুদ্ধবিমানও। মোদির নির্দেশে আগ বাড়িয়ে বীরত্ব দেখাতে গিয়ে এক আয়শার কাছেই বিড়ালে পরিণত হয় ভারতীয় বিমান বাহিনী। চায়নার তৈরি জেট-১০ সি যুদ্ধবিমান নিয়ে একাই পরাস্ত করেছেন ভারতের তিন হাজার কোটি টাকার তিন তিনটি রাফাল যুদ্ধ বিমান।

পাকিস্তানের প্রথম নারী ফাইটার পাইলট আয়শা ফারুকের বীরত্বগাথা আর সাহসীকতায় মুগ্ধ পুরো বিশ্ব। ৩৭ বছর বয়সী আয়শা ফারুক পাকিস্তানের বাহোয়ালপুরের এক সাধারণ পরিবার থেকে উঠে এসেছেন। ছোট বেলায় বাবাকে হারানো আয়শাকে তার মা অনেক প্রতিকূলতার মধ্যেই সাহসী এক বিমান সেনায় পরিণত করেছেন। ২০১৩ সালে পাকিস্তান বিমান বাহিনীতে প্রথম নারী ফাইটার পাইলট হিসেবে নিয়োগ পান এই সাহসী নারী।

ভারতের মোদি সরকারের অহংকারকে ধুলোয় মিশিয়ে চূর্ণবিচূর্ণ করতে যে ভূমিকা রেখেছেন আয়শা তাতে পাকিস্তান পেরিয়ে পুরো দক্ষিণ এশিয়াকে ছাড়িয়ে সারাবিশ্বে হচ্ছে তার বন্দনা। ফ্রান্সের গর্বখ্যাত রাফাল যুদ্ধবিমান এর আগে কখনোই কোন যুদ্ধে পরাস্ত হয়নি। সেই অসাধ্যকেই সাধন করেছেন পাকিস্তানী এই সাহসী নারী। চীনের তৈরি জেট-১০ সি থান্ডার যুদ্ধবিমান নিয়ে সাহসীকতার সাথে একাই ভূপাতিত করেছেন রাফাল। রাওয়ালপিন্ডির রাস্তায় তার নাম এখন গানের মতো গাওয়া হচ্ছে তার সাহসী এই বীরত্বের জন্য। পুরুষপ্রধান সমাজে একজন নারী হয়েও ভারতের কসাই মোদির অহংকারকে লাথি মেরে ভাগিয়েছেন এই নারী। তার পিএল-৫ ক্ষেপণাস্ত্র কেবল রাফালকে ধ্বংস করেনি, ভারতের অহংকারকেও চূর্ণবিচূর্ণ করে মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে।